Friday, January 11, 2019

৭১-এর মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ লংগদু, ভাসান্যাদম কমিটি গঠন ও আলোচনা সভায় কম্বল বিতরণ

৭১-এর মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ লংগদু (জামুকা ২৩৭/১৭), ভাসান্যাদম কমিটি গঠন ও আলোচনা সভায় কম্বল বিতরণ।
১০ জানুয়ারি ২০১৯ ইংরেজি ৫নং ভাসান্যাদম ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড খাগড়াছড়ি বাজারে ৭১ এর সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের ক্যান্ডীয় কমিটির উপদেশটা মণ্ডলীর সভাপতি মোঃ মোস্তফা কামাল সাহেব এর নেতৃতে সদস্যদের নিয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৭১-এর মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ লংগদু আলোচনা সভায়

উক্ত সভায় পরিচালনা করেন সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের থানা কমিটি সভাপতি মোঃ নুরুল ইসলাম ও সেক্রেটারি মোঃ রফিকুল আলম (খালেক) ।
ভাসান্যাদম কমিটি গঠন

সভাপতি মোঃ মোস্তফা কামাল সাহেব বলেন- অনেক মেধা বুদ্ধি ও শ্রম এর মাধ্যমে মহা সচিব মোস্তফা ফরাজি এই সঙ্ঘটন কে প্রতিষ্ঠা করেন। আমাদের কে এই সঙ্ঘটনে থেকে মুক্তিযোদ্ধার চেতনাকে জাগ্রত করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। উক্ত সভায় বক্তব্য রাখেন বর্তমান মেম্বার মোঃ রফিকুল ইসলাম, সাবেক মেম্বার আনোয়ার হোসেন, সাবেক মেম্বার আব্দুল ছালাম, সাবেক মেম্বার মোঃ রমজান আলী, সাবেক মেম্বার আবু তালেব, ৭১ এর সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা ভাসান্যাদম ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ বাবুল মিয়া। এই সভায়  উপস্থিত থাকেন অত্র এলাকার গণ্য মান্য ব্যাক্তি বর্গ গন।
৭১ এর মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ লংগদু  আলোচনা সভায়

উক্ত সভায় সভায় লংগদু থানা কমিটির সভাপতি মোঃ নুরুল ইসলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেন-  আমাদের প্রধান মন্ত্রীর কাছে চাওয়া ৭১ এর মুক্তিযোদ্ধাদের যে সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়েছে সহযোগী মুক্তিযোদ্ধাদের কে ও সেই সুযোগ সুবিধা দেওয়া দেয়া হোক।
এই সভায় ব্যাপক আলোচনা হয়। আলোচনা সভা শেষে সদস্যদের কম্বল বিতরণের মাধ্যমে সমাপ্ত করেন।

৭১-এর মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ লংগদু কম্বল বিতরণ

Read More »

Thursday, January 3, 2019

৭১-এর মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ লংগদু - কম্বল বিতরণ

জাতীয় কাউন্সিল সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের পক্ষে বাইট্টা পাড়া, উপজেলা লংগদু ৭১- এর সহযোগী
মুক্তিযোদ্ধা অফিসে লংগদুর সাতটি ইউনিয়নের সকল সদস্যদেরকে নিয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা জনাব মোঃ মোস্তফা  কামাল সাহেব। সভাপতি সভার আসন গ্রহন করেন এবং সভা পরিচালনার জন্য অনুমতি প্রদান করেন।



সকল সদস্যদের উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এক জোট হয়ে কাজ করার ও নৌকা মার্কাকে ভোট দিয়ে সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার এম.পি মহোদয়-কে বিজয়ী করার আমন্ত্রণ জানান। আরো বলেন ৭১- এর সহযোগী মুক্তিযোদ্ধাকে আরও শক্তিশালী করতে হবে এবং বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে সহযোগী মুক্তিযোদ্ধার চেতনাকে জাগ্রত করে গড়ে তুলতে হবে।  দীর্ঘ সময় আলোচনার পর সভাপতি সাহেব উপস্থিত সকল সদস্যদেরকে সংগঠনের পক্ষ থেকে শীতের কম্বল বিতরন করেন।



কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মণ্ডলীর সভাপতি মোঃ মোস্তফা কামাল সাহেব উপস্থিত সকল সদস্যদেরকে ধন্যবাদ জানিয়ে সভার কাজ সমাপ্তি ঘোষণা
 করেন।



Read More »

Thursday, June 15, 2017

পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের নেতৃত্বে মজিদ ও সাকিব

পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের ৭ম কেন্দ্রীয় কাউন্সিল ২০১৭-১৮ সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বিকেলে রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে এ কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। জেলা ও তৃণমূল নেতাদের ভোটে ২ জনই সমান সংখ্যক ভোট পাওয়ায়, উপদেষ্টামন্ডলীর পরামর্শে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে মো: আব্দুল মজিদ ও ইব্রাহিম মনির উভয়কেই সভাপতি ঘোষণা করেন। প্রত্যেকে ১ বৎসর ১ বৎসর করে(প্রথমে মজিদ পরে ইব্রাহিম মনির) যৌথভাবে কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন এবং সিনিয়র সহ সভাপতি হিসেবে মো. তৌহিদুল ইসলাম ও সারোয়ার জাহান খানকে মনোনিত করা হয়, সাহাদাৎ ফরাজি সাকিবকে সাধারণ সম্পাদক, সাদেকুর রহমানকে যুগ্ম সম্পাদক এবং কাউচারকে সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত করে মোট ৬ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়।

দুপুর ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৮টার সময় পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক মো. আব্দুল হামিদ রানার সভাপতিত্বে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্রপরিষদের এ ৭ম কাউন্সিলে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা,কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা মন্ডলীর সভাপতি ও পার্বত্য নাগরিক পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আলকাছ আল মামুন ভূঁইয়া প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। পার্বত্য নাগরিক পরিষদের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক মো: খলিলুর রহমান সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়। এ কমিটিকে আগামী ৩০দিনের মধ্যে পূর্র্ণাঙ্গ কমিটি করে কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা মন্ডলির অনুমোদন নেয়ার নির্দেশ প্রদান করা হয়।

এ কাউন্সিলে আরো উপস্থিত ছিলেন- পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও উপদেষ্টা এডভোকেট এয়াকুব আলী চৌধুরী, নাগরিক পরিষদের সহ সভাপতি অধ্যক্ষ মো: আবু তাহের, পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের উপদেষ্টা শেখ আহম্মেদ রাজু, মো: কামাল হোসেন ভূইয়া, প্রকৌশলী মো: আলী নুর অধ্যাপক ফজলুল হক, পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের জেলা ও উপজেলা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতৃবৃন্দ ,সাংবাদিক ও নাগরিক পরিষদের নেতা আবুল কালাম আযাদ ও নাদিম মজিদ প্রমুখ।8
Read More »

Tuesday, June 13, 2017

রাঙামাটিতে পাহাড় ধ্বসে মারা গেলেন যারা। দেখুনতো আপনার পরিচিত বা এলাকার কেউ আছে কিনা?

গত কয়েকদিনের অতিবর্ষণের ফলে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার বেশ কয়েকটি স্থানে পাহাড় ও মাটি ধ্বসের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৯৮ জনের প্রাণহানি ঘটেছে, যাদের মধ্যে সেনাবাহিনীর ০৪ জন সদস্য রয়েছে। নিহতদের নাম ও ঠিকানা নিন্মরুপঃ

















রাঙ্গামাটি সদর উপজেলাঃ ৫৩ জন

০১। মেজর মাহফুজ,
০২। ক্যাপ্টেন তানভীর,
০৩। কর্পো আজিজ,
০৪। সৈনিক মোঃ শাহীন, ২০ বীর রাঙ্গামাটি রিজিয়ন।
০৫। নাইমা আক্তার(০৬), পিতা- শাহজাহান, পুলিশ লাইন,
০৬। রুমা আক্তার(২৫) স্বামী- মোঃ সোহেল, ভেদভেদী নতুন পাড়া,
০৭। নুরী আক্তার (০৩) পিতা- মোঃ সোহেল,
০৮। হাজেরা বেগম (৪০) স্বামী- নবী হোসেন,
০৯। সোনালী চাকমা, (৩০) স্বামী- জীবন চাকমা,
১০। অমিয় চামমা (১০) পিতা- জীবন চাকমা,
১১। আইয়ুশ মল্লিক(২) পিতা- লিটন মল্লিক
১২। চুমকী মল্লিক(২২) স্বামী লিটন মল্লিক,
১৩। লিটন মল্লিক (২৮) পিতা- গোপাল মল্লিক,সনাতনপাড়া, ভেদভেদী,,
১৪। মিল্টন/মিন্টু ত্রিপুরা (৪৫), পিতা- অরুপ ত্রিপুরা, রিজার্ভবাজার,
১৫। মিলি চাকমা (৫৫), স্বামী- সুদশী চাকমা, মনোঘর এলাকা
১৬। ফেন্সী চাকমা, পিতা- প্রদীপ চাকমা, মনোঘর,
১৭। মাহবুব আলম (৫০), পিতা- সাদু রশিদ, গবঘোনা, মগবান ইউনিয়ণ,
১৮। মোঃ শাহীন (২৫) , পিতা- মৃতঃ শমসু মিয়া,
১৯। হিরনবী চাকমা, স্বামী- রবিন্দ্র লাল চাকমা, মরংছড়ি, মগবান,
২০। সীমা চাকমা (৩২), স্বামী- অনিল চাকমা, বালুখালী,
২১। সুজন চাকমা(৭) পিতা- অনিল চাকমা, বালুখালী,
২২। বন্যা চাকমা (৩) পিতা- অনিল চাকমা,বালুখালী।
২৩। জুরি চাকমা(১০), পিতা- জয় মঙ্গল চাকমা, সাং- ভেদভেদী এলাকা, রাঙ্গামাটি সদর
২৪।মোঃ কামাল (৩০), পিতা- সমর আলী, মাতা- জামিলা পাবলিক হেলথ এলাকায় ভাড়াটিয়া, গুলশাখালী, লংগদু
২৫।মোঃ আব্বাস আলী (৫৫), পিতা- আজিজ মোল্লা,, মাতা- চানবানু, শিমুলতলী, ভেদভেদী, রাঙ্গামাটি সদর।
২৬।শাহ আমাল (৫৫), পিতা- আব্দুল হক হাওলাদার, শিমুলতলী, ভেদভেদী, রাঙ্গামাটি সদর
২৭।মোঃ শফিকুল ইসলাম (২৫), পিতা- মোঃ সৈয়দ আলী, মাতা- মোসাম্মঃ সেলিনা আাক্তার, গ্রাম রহমতপুর, লংগদু
২৮। প্রিয়তোষ চাকমা,(১২) পিতা- মায়াধন চাকমা,
২৯। মধুমিতা চাকমা (৩৫), ,স্বামী- অজ্ঞাত
৩০। সুমন দাশ, (২৫), পিতা- বাদল দাশ,
৩১। জিয়া (৪০) হিল আনসার সদস্য
৩২। সবুরি বেগম (৩৫) স্বামী- জিয়া,
৩৩। বৃষ্টি (০৭) পিতা- জিয়া
৩৪। ব্রিগেড মালী আব্দুল জলিল (৪০), ৩০৫ সদর আনসার ব্রিগেড রাঙ্গামাটি।
৩৫। মোঃ শরীফ(২৫), পিতা- সৈয়দ আলী , সাং- ভেদভেদী,রাঙ্গামাটি সদর
৩৬। রুনা বেগম (১৭), পিতা- মোঃ নবী, সাং- ভেদভেদী নতুন পাড়া, রাঙ্গামাটি সদর
৩৭। সোহাগ (১৪),, পিতা- মোঃ নবী, সাং- ভেদভেদী নতুন পাড়া, রাঙ্গামাটি সদর
৩৮। কমলা বেগম (২১), স্বামী- মোঃ সোহেল
৩৯। সুজিতা চাকমা (৩২), স্বামী- সোনামনি চাকমা, কুতুকছড়ি বাজার
৪০। সৌম্য চাকমা (৫), পিতা- সোনা মনি চাকমা, কুতুকছড়ি বাজার
৪১। কেমা চাকমা (৩৫), স্বামী- লিটু চাকমা, ভেদভেদী যুব উন্নয়ন এলাকা
৪২। কিনা মনি চাকমা (৭২), পিতা- চিত্যপনা চাকমা, ভেদভেদী যুব উন্নয়ন এলাকা
৪৩। প্রিয়তম চাকমা (১২), পিতা- মায়াধন চাকমা, ভেদভেদী যুব উন্নয়ন এলাকা
৪৪। বিপুলি চাকমা (৩০), স্বামী- সুনীল জীবন চাকমা, কুতুকছড়ি বাজার
৪৫। রুপালী চাকমা (৩৫), স্বামী- সুভাষ বসু চাকমা, ভেদভেদী যুব উন্নয়ন এলাকা
৪৬। জুই মনি চাকমা (১৪), পিতা- সুভাষ বসু চাকমা, ভেদভেদী যুব উন্নয়ন এলাকা
৪৭। জুমজুমি চাকমা (০৪), পিতা- সুভাষ বসু চাকমা, ভেদভেদী যুব উন্নয়ন এলাকা
৪৮। কন্তি সোনা চাকমা (৩৫), স্বামী- কল্প রঞ্জন চাকমা, ভেদভেদী কিনা মনি পাড়া
৪৯। সান্তনা চাকমা (৬), পিতা- কল্প রঞ্জন চাকমা, ভেদভেদী কিনা মনি পাড়া
৫০। কিরন দেওয়ান (৩৫), পিতা- প্রিয়দর্শী দেওয়ান, মংরছড়ি, মগবান
৫১। হ্যাপি চাকমা (৩৫), স্বামী- পুর্নেন্দু চাকমা, সাপছড়ি ইউনিয়ন
৫২। তৃষা মনি চাকমা (১৭), পিতা: জন কুমার চাকমা, সাপছড়ি ইউনিয়ন
৫৩। জয়েস চাকমা (০৯), পিতা: অজ্ঞাত, সাপছড়ি ইউনিয়ন

কাউখালী উপজেলাঃ ২৩ জন।

০১। বৈশাখী চাকমা(০৭) পিতা- অমর কান্তি চাকমা, জুনুমাছড়া,
০২। মোঃ ইসাহাক মিয়া (আশিক) (৩০), পিতা- আব্দুর রশিদ, কাশখালী,
০৩। মোঃ মনির(৩০) পিতা- আব্দুর রশিদ, কাশখালী,
০৪। ফাতেমা বেগম (৬০), স্বামী- আব্দুর রশিদ, কাশখালী,
০৫। অংচিং মার্মা (৫২) পিতা- অংচাংপ্রু মার্মা, রাউজান ঘোনা,
০৬। আশেমা মার্মা(৩৪), স্বামী- অংখ্যাইচিং মার্মা, রাউজান ঘোনা,
০৭। তেমা মার্মা(১২) পিতা- অংখ্যাইচিং মার্মা, রাউজান ঘোনা,
০৮। ক্যাথাইচিং মার্মা, পিতা- অংখ্যাইচিং মার্মা, রাউজান ঘোনা,
০৯। নুসুমা বেগম, স্বামী- মোঃ সৈয়দ, ঘাগড়া বাজার,
১০। নুরজাহান বেগম (৩০), স্বামী- মোঃ ইছহাক, ঘিলাছড়ি, ,ঘাগড়া,
১১। দবির উদ্দিন, (৯০) পিতা- সদু মন্ডল,, ঘিলাছড়ি,
১২। মনিবালা চাকমা(৫০) স্বামী- ফুলমোহন চাকমা, বাকছড়ি,
১৩। বৃষমোহন চাকমা (৪০), পিতা- ফুল মোহন চাকমা, বাকছড়ি
১৪। নিশি চন্দ্র চাকমা, (৬০) স্বামী- নিল কুমার চাকমা, পানছড়ি, ঘাগড়া
১৫। লায়লা বেগম (২৮) স্বামী- দিদারুল আলম, সুগার মিল আদর্শগ্রাম।
১৬। খোদেজা বেগম (৫০), স্বামী- দবির উদ্দিন, ঘিলাছড়ি, ঘাগড়া,
১৭। শোভা রানী চাকমা(৫৫) স্বামী- মঙ্গল কুমার চাকমা, নোয়াপাড়া,
১৮। লাইপ্রু মার্মা (৬৫) স্বামী- মৃত ক্রেজাই অং মার্মা, দুপছড়ি, ফটিকছড়ি।
১৯। কমল ধন চাকমা (২৭), পিতা- রাম চাকমা, হাজাছড়ি,, ঘাগড়া
২০। নমিতা চাকমা,(২১) স্বামী- কমলধন চাকমা, হাজাছড়ি,, ঘাগড়া
২১। সোহেল চাকমা (৭), পিতা- কমলধন চাকমা, হাজাছড়ি,, ঘাগড়া
২২। মোঃ আবদুর রশীদ (৫০), কাশখালী
২৩। তৃষ্ণা মনি চাকমা (১১), পিতা- ফুল মোহন চাকমা,

কাপ্তাই উপজেলাঃ ১৮ জন।
০১। নোমান (৫), চন্দ্রঘোনা,
০২। রুবি (২১) চন্দ্রঘোনা,
০৩। নুরুন্নবী (৫০) চন্দ্রঘোনা,
০৪। রমজান আলী(৫) কাপ্তাই, পিতা- মোঃ সেলিম,
০৫। আবুল হোসেন (৩২), পিতা- মোল্লা মিয়া,
০৬। রবি তঞ্চঙ্গ্যা(৩৩), পিতা- মৃতঃ নগেন্দ্র সেন তঞ্চঙ্গ্যা,
০৭। উচিংনু মার্মা (৪০), স্বামী- তিংসু মার্মা, রাইখালী,
০৮। নিতুই মার্মা(৬), পিতা- সাইহ্লাপ্রু মার্মা রাইখালী।
০৯। রোহান (৭) পিতা- মোঃ আঃ সবুর, মিতিঙ্গ্যাপাড়া
১০। থুইয়াংপ্রু মার্মা, পিতা- কিংসতু মার্মা, নুরালীপাড়া,
১১। চামাউ মার্মা(২৫),
১২। অং এম্রপ্রু মার্মা(৪৫)
১৩। আই প্রু মার্মা (১৫)
১৪। চিং মিউ মার্মা(১৫)
১৫। প্রানুচিংমা (৬)
১৬। মোঃ ইকবাল (৩৪), পিতা- আবু সৈয়দ, বড়ইছড়ি, কাপ্তাই
১৭। উবাইনমা মার্মা (৬২), পিতা- মহ্লাংপ্রু মার্মা, হেডম্যান চিৎমরম পাড়া
১৮। মংনু মার্মা (৫৭), চিৎমরম, কাপ্তাই

বিলাইছড়ি উপজেলাঃ ০২ (দুই) জন।

০১। শহীদ, পিতা- অজ্ঞাত
০২। রেঞ্জু, পিতা- অজ্ঞাত বিলাইছড়ি উপজেলা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

জুরাছড়ি উপজেলাঃ ০২ (দুই) জন।
০১। চিত্রাঙ্গমুখী চাকমা (৫০), স্বামী- লুসাইমনি চাকমা, লুলাংছড়ি গন্ডিছড়া,
০২। বিশ্বমনি চাকমা (১০), পিতা- সুজন চাকমা, লুলাংছড়ি, গন্ডিছড়া।

( এই তালিকা মঙ্গলবার রাত ১১ টা পর্যন্ত, রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রন কক্ষ থেকে নেয়া )

সূত্রঃ pahar24
Read More »

Saturday, December 24, 2016

কাঁঠাল তলা বাজারে আগুনে পুরেজায় একপাশের শব দুকান

আজ রাত ৭ ঘটিকার সময় কাঁঠাল তলা (লংগদুর পাশের)  বাঁজারে আগুন ধরে যায়।
প্রাই পূর্ব পাসের সবকটি দুকান পুরেজায়।
প্রাথমিক ভাবে ঘটনার স্থানে জানা যায় যে, চায়ের দুকান থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে।
পাম্পে সেলেন্ডার থাকার কারনে দুটি সেলেন্ডার ফুটেতে শুনা যায়। স্থানীয় লোকজন (কেউ কেউ) ৩ টির কথা উল্লেক্ষ করেন।
বাজারের শব শকল স্তরের ভাইদের সতর্ক থাকার জন্য মডার্ন টেকনোলজির পক্ষ থেকে অনুরুধ করা হইল।



তাই আসুন একনজরে জেনেনেই আগুন লাগলে কি করবেন - বিস্তারিত















প্রতিবছর অগ্রাহায়ন থেকে নিয়ে পরের বছর আষাঢ়ের আগ পর্যন্ত বিশেষ করে চৈত্র- জ্যৈষ্ঠ সময়ের ভিতর অগ্নিকাণ্ডের কারণে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি নষ্ট হচ্ছে, হারাচ্ছে অমূল্য সব জীবন। আগুন যাতে না লাগে সে জন্য তো সতর্ক থাকতে হবে। আবার আগুন লেগে গেলেও কিছু সাধারণ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।


আগুন লাগার কারণ ও উৎস
বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস এবং সিভিল ডিফেন্সের জরিপ অনুযায়ী- আগুন লাগার মূল কারণ অসাবধানতা। অসাবধানতার সঙ্গে যোগ হয় অজ্ঞতা।
আগুন লাগার বড় ধরনের উৎসগুলো হচ্ছে-

  • জ্বলন্ত চুলা
  • জ্বলন্ত সিগারেট
  • জ্বলন্ত ম্যাচের কাঠি
  • খোলা বাতি
  • বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট
  • গরম ময়লা
  • আবর্জনা ও অন্যান্য দাহ্য বস্তু
  • ছেলেমেয়েদের আগুন নিয়ে খেলা বা রাসায়নিক বিক্রিয়া ইত্যাদি।
এ ছাড়া মেশিনারিজ, আবর্জনায় গ্যাস সৃষ্টি হয়ে, মেশিনের ঘর্ষণ, বজ্রপাত, গ্যাসের সিলিন্ডারসহ বিভিন্ন ধরনের বিস্ফোরণ, সূর্যরশ্মির প্রতিফলন থেকেও আগুন লেগে যেতে পারে।


সতর্কতা
  • আগুন যাতে না লাগে সে জন্য বসতবাড়ি, অফিস, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান, কারখানায় অগ্নি প্রতিরোধের ব্যবস্থা রাখতে পারেন।
  • রান্নার পর চুলা নিভিয়ে ফেলুন।
  • খোলা বাতির ব্যবহার পরিহার করতে হবে।
  • ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আসার আগ পর্যন্ত আগুন নেভানোর জন্য নিজেরা চেষ্টা করুন।
  • বাসার বৈদ্যুতিক সংযোগগুলো মাসে অন্তত একবার করে পরীক্ষা করতে পারেন, প্রয়োজন হলে পুরোনো সংযোগ পরিবর্তন করে নিতে হবে।
  • রাসায়নিক ও জ্বালানি পদার্থ ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ সাবধান হবেন।
  • ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে ধূমপান সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করে দিতে পারেন, না হলে আলাদা ব্যবস্থা রাখতে হবে।
  • শিল্প-কারখানায় প্রচুর পানি ও অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র রাখতে হবে। সম্ভব হলে অগ্নিকান্ড মোকাবিলায় প্রশিক্ষিত একজন লোক রাখতে হবে। বড় শিল্প-কারখানায় প্রতি মাসে ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় অগ্নি নির্বাপণ মহড়ার ব্যবস্থাও করতে পারেন।
  • আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে অবশ্যই বৈদ্যুতিক সংযোগের মেইন সুইচ বন্ধ করে দেবেন।
  • ফায়ার সার্ভিসের টেলিফোন নম্বর চোখের সামনে দেয়ালে লিখে রাখতে পারেন, যাতে আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে খবর দিতে পারেন।
  • আপনার শরীরে বা পরনের কাপড়ে আগুন লাগলে দৌড় না দিয়ে মাটিতে গড়াগড়ি দিন। এতে আগুন নিভে যাবে।
  • বাসায় বা অফিসে যেখানেই আগুন লাগুক না কেন, ঘাবড়ে যাবেন না। বরং মাথা ঠান্ডা রেখে কী করতে হবে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলুন।
  • প্রতিষ্ঠানের সব জায়গা আবর্জনামুক্ত রাখতে হবে। আগুন যাতে না লাগে তার জন্য প্রতিষ্ঠানের কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
  • অপ্রয়োজনীয় কাগজপত্র একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে নষ্ট করে ফেলুন। কারণ, এগুলো থেকে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
  • চুলার ওপর ভেজা লাকড়ি বা কাপড় শুকাতে দেবেন না
  • ইস্তিরিতে বৈদ্যুতিক সংযোগ রেখে কখনো যাবেন না। যেকোনো সময় এসব থেকে আগুন লেগে যেতে পারে।
 লোক অপসারণ পদ্ধতিঃ
বাড়িতে বা অফিসে যদি আগুন লাগে, ফায়ার সার্ভিসের জন্য বসে না থেকে নিজেরা লোক অপসারণ শুরু করে দিতে পারেন। আর আপনি নিজেও যদি আক্রান্ত হয়ে পরেন, তবে নিচের বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন-
  1. আগুন লাগলে লিফট ব্যবহার করা যাবে না। যে কোনো সময় লিফট বন্ধ হয়ে বিপদে পড়তে পারেন।
  2. ছাদে না উঠে সবাইকে নিচের দিকে নামতে হবে।
  3. নামার সময় জরুরি নির্গমনের পথ ব্যবহার করতে হবে।
  4. ওপর থেকে নিচে লাফ দেওয়া যাবে না।
  5. জরুরি অবস্থায় নিরাপত্তাকর্মীদের টর্চ ব্যবহার করতে হবে।
  6. আগুন যেহেতু ঊর্ধ্বমুখী, তাই প্রথমে যে তলায় আগুন সে তলা এবং পর্যায়ক্রমে ওপরের ও সর্বশেষে নিচের তলার লোক নামাতে হবে।
  7. আগুনে আক্রান্ত লোকজন উদ্ধারে অবশ্যই প্রতিবন্ধী, শিশু ও সন্তানসম্ভবা নারীকে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত। এরপর বৃদ্ধ লোক ও মহিলাদের উদ্ধার করতে হবে। তবে প্রতিটি জীবনই মূল্যবান।

আগুনে পুড়ে গেলে করণীয়ঃ
  1. আক্রান্ত ব্যক্তিকে এমনভাবে শুইয়ে দিতে হবে, যাতে তার পুড়ে যাওয়া অংশ খোলা থাকে। তারপর জগ বা মগে ঠান্ডা পানি বা বরফ পানি এনে পোড়া জায়গায় ঢালতে হবে, যতক্ষণ না তার জ্বালা-যন্ত্রণা কমে এবং ক্ষতস্থানের গরমভাবও কমে না যায়।
  2. আক্রান্ত স্থানটি ফুলে যাওয়ার আগে ঘড়ি বেল্ট, আংটি (যদি থাকে), কাপড় খুলে ফেলবেন।
  3. পুড়ে যাওয়া অংশে যদি কাপড় লেগে থাকে তবে সেটা না টেনে বাকি কাপড় কেটে সরিয়ে ফেলুন।
  4. পরিষ্কার জীবাণুমুক্ত ব্যান্ডেজ বা কাপড় দিয়ে ক্ষতস্থান হালকা করে বেঁধে দিতে হবে।
    যদি মুখে কোথাও পুড়ে যায় তবে পানি দিয়ে ঠান্ডা করতে হবে যতক্ষণ না ক্ষতস্থান ঠান্ডা হয় ও ব্যথা কমে।
  5. মুখ ঢাকার কোনো প্রয়োজন নেই। পরিষ্কার জীবাণুমুক্ত কাপড় দিয়ে এমনভাবে মাস্ক তৈরি করতে হবে, যাতে নাক, মুখ ও চোখ খোলা রেখে মুখ ঢাকা যায়।
  6. পোড়া জায়গা দিয়ে শরীরের প্রয়োজনীয় পদার্থ বের হয়ে যায়, যার ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি শকে চলে যেতে পারে। অর্থাৎ তার রক্তচাপ কমে যায়, হূৎপিণ্ডের স্পন্দন কমে যায় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস ব্যাহত হয়। এ অবস্থায় যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাবেন। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
Read More »

Monday, December 12, 2016

যদি কুন সুহৃদয় বান বেক্তি ছেলেটিকে দেখে থাকেন বা পেয়ে থাকেন তাহলে অনুগহ পূর্বক নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন

আসসালামু আলাইকুম। বন্ধুরা সবাই শেয়ার করে একটা ছেলে হারা বাবার উপকার কর।
এই ছেলেটি হারিয়েগেছে।গত দুদিন আগে "থানা পাড়া,বোয়াল খালি,দীঘিনালা"
তার বাড়ি থেকে "মাইনি" বেড়াতে আসার উদ্দেশে বেরহয়।
এর পর থেকে ছেলেটিকে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না।
যদি কুন সুহৃদয় বান বেক্তি ছেলেটিকে দেখে থাকেন বা পেয়ে থাকেন তাহলে অনুগহ পূর্বক নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
ছেলেটির নামঃ সালাউদ্দিন
তার বাবার নামঃ কামাল
বয়সঃ ১৬
গায়ের রংঃ শ্যামলা
একটি চোখে সামান্য সমস্যা আছে।
01557684379
01557572672
Read More »

Monday, March 28, 2016

লংগদু উপজেলায় মহান স্বাধীনতা দিবস -২০১৬ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শিল্পীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ করেন জনাব মোঃ নিজাম উদ্দিন আহমদ U.N.O.; লংগদু, রা.পা.জে. ।

মহান স্বাধীনতা দিবস -2016 উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শিল্পীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ করেন জনাব মোঃ নিজাম উদ্দিন আহমদ U.N.O.; লংগদু, রা.পা.জে. ।









Read More »